Sunday, 26 February 2017

চোর

ছোট্ট একটা ছেলে ছিল
নাম ছিলি তার সিড়ি,
সুযোগ পেলেই করতো ছেলে
সবার ঘরে চুরি।

চুরি করতে গিয়ে ছেলে
মনে মনে ভাবে,
কোনটা রেখে কোনটা আমি
করবো চুরি আগে।

ঘরের মেঝেতে ছাগল বাধা
গোয়াল ঘরে গরু,
ভাবছে ছেলে কি দিয়ে আজ
করবো চুরি শুরু।

এক ঘরেতে মুরগি আছে
অন্য ঘরে হাঁস,
ধরা যদি আজ পড়ি আমি
ভাঙবে পিঠে বাঁশ।

এই না বলে গেল ছেলে
ওইনা রান্না ঘরে,
দেখলো ছেলে রান্না ঘরে
কে যেন আছে পড়ে।

হঠাৎ দেখে এক বৃদ্ধ বুড়ি
কাপে থরথরিয়ে,
হঠাৎ বুড়ি চিৎকার করে
বলে ঘরে কেরে।

তাড়াতাড়ি হায় ছেলে তখন
বুড়ির কাছে গেল,
মুখে তাহার মুখুশ দিয়ে
বন্ধ করে দিল।

বুড়ি তখন সেই ছেলেকে
করে নিলো সন্দ,
দেখতে তাকে পায়নি বুড়ি
সেজে ছিল অন্ধ।

ছাগল গরু হাঁস মুরগি
কি নিবে সে আগে,
ইচ্ছে করে সবগুলো নিই
মনে স্বাদ যে জাগে।

এদিক ওদিক চেয়ে ছেলে
থরথরিয়ে কাপে,
করবো চুরি থামবো না আজ
কাটে না যেন সাপে।

এইনা বলে ছেলে তখন
গেল গোয়াল ঘরে,
গরু আজ করবো চুরি
যাই যদি ও মরে।

গরুর মুখে মুখুশ দিল
দাড়ি ধরলো হাতে।
ধিরে ধিরে গরু নিয়ে
ফিরলো বাড়ি রাতে,


সকাল বেলা গরুটাকে
গোসল করালো ঘাটে।
ভাবলো ছেলে এই গরুটা
বিক্রি করবো নিম তলার গো হাটে,


আবার ছেলে করলো চুরি
সেই লোকেরি বাড়ি,
মনে মনে ভাবলো ছেলে
ঠিক হবে কি বাড়া বাড়ি।

অনেক গুলো হাঁস-মুরগী
করলো ছেলে চুরি,
কেমন করে বেচবো আমি
যদি ধরা পড়ি।

মনের খুশিতে চুরি করে
ছেলে বারে বার,
ছাগল চুরি করতে গিয়ে
পড়লো ধরা এবার।

কি হল ধরা পড়ার পর?

চুরি করতে গেল ছেলে
পাশের বাড়ি ছাগল,
পড়লো ধরা ছেলে তখন
বললো সবাই পাগল।


ছাগল নিয়ে যায় পালিয়ে
সবাই তাড়া করে,
ভাবছে ছেলে পড়লে ধরা
যাবো আজকে মরে।

সবাই তাকে বলে দাড়া
করবো তোকে ঠান্ডা,
হাতের কাছে পায় একবার
মারবো কষে ডান্ডা।

গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
পড়লো ছেলে ধরা,
এমন মার মারলো তাকে
হয়ে গেল আধ মরা।

মার খেয়ে হায় অবশেষে
ছাড়লো চুরি ছেলে,
সব কিছু আজ ভুলে ছেলে
ভর্তি হলো স্কুলে।

স্কুলেতে পড়ে ছেলে
গোল্ডেন প্লাস পেল,
সবাই বলে দুষ্টু মিষ্টি ছেলে তুমি
তুমি অনেক ভালো।

ভালো মানুষ কে সবাই
ভালবাসে,
কিন্তু চোরদের
সবাই ঘৃনা করে।


প্রকৃতির রূপ


প্রকৃতি তুমি কত সু্ন্দর, অপরূপ তোমার রূপ
রূপ দেখে তোমার পাখ-পাখালী হয়ে যায় যেন চুপ।

প্রকৃতির বুকে বয়ে চলে পদ্মা, মেঘনা নদী,
খুজে নিয়ো আমায় তোমার মাঝে হারিয়ে যায় যদি।

প্রকৃতির মাঝে থাকবো আমি জনম জনম ধরে,
প্রকৃতি আমার তোমার মাঝে নিয়ো আপন করে।

মনটা আমার ভরে ওঠে পূবালি বাতাসে,
প্রকৃতি তোমার ভালবাসা এই মনেতে ভাসে।

প্রকৃতি প্রকৃতি প্রকৃতি তোমার বড় মায়া,
রোদ বৃষ্টি ঝড়ে তুমি দাও যে আমায় ছায়া।

প্রকৃতির বুকে চাদ-সূর্য মারে যেন উকি
তাই প্রকৃতির নাম দিয়েছি আমি সূর্যমুখি।

প্রকৃতি তুমি বড় সুন্দর হয়না তুলনা,
তোমার বুকে পায় যেন ঠায় আমায় ভূলনা।

পাখ-পাখালীর মরুর গানে রাখবো তোমায় ঘিরে
তোমার মাঝে লুকিয়ে রব আসবো আবার ফিরে।

প্রকৃতি তুমি এই জগতে সবার চেয়ে সেরা,
প্রকৃতি তুমি পাখ-পাখালীর ভালবাসায় ঘেরা।


মনটা সবার ভরে ওঠে পাখ-পাখালীর গানে,
প্রকৃতির মাঝে আসবো ফিরে ভালবাসার টানে।

প্রকৃতি প্রকৃতি প্রকৃতি দেখতে তুমি বেশ
প্রকৃতির বুকে মাথা রেখে কবিতা করলাম শেষ।

Wednesday, 15 February 2017

বৃষ্টি ভেজা ভালবাসা

বৃষ্টি ভেজা ভালবাসা

শান্তি  




রোদ বৃষ্টি আর ঝড়ের মাঝে
একটু একটু করে,
মন উড়ে যায় নীল আকাশে
দুর থেকে বহু দুরে।


টিপ টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ে
ঝরে গাছের পাতা,
তোমার কথা পড়লে মনে
দেখি হৃদয়ের খাতা।


রিম ঝিম ঝিম বৃষ্টি কণা
দেয় ভিজিয়ে আমায়,
বৃষ্টির মাঝে ভিজি আমি
মনে পড়ে যে তোমায়।



রোদ বৃষ্টি আর ঝড়ের মাঝে
পাখ-পাখালির গানে,
মন যে আমার নেচে উঠে
ভালবাসার টানে।


মনে পড়ে তোমায় শুধু
রোদেলা দুপুরে,
রিম ঝিম ঝিম শব্দ শুধু
হয় যে নুপুরে।

নুপুর পায়ে ভিজবো আমি
বৃষ্টি তোমার ছোয়ায়,
ভুলতে আমি পারিনা যে 
বৃষ্টি তোমার মায়ায়।


মন মাতানো বৃষ্টি কণা
দেয় ভিজিয়ে যখন,
মনটা আমার হাত ছানি দেয়
ভালবাসায় তখন।

বৃষ্টি শেষে দুর আকাশে
সূর্য যখন ওঠে,
এই মনেতে খুশিতে আজ
ভালবাসার ফুল ফোটে।


বৃষ্টি তোমার ছোয়ায় আমার 
মন ভরিয়ে দাও,
বৃষ্টি তুমি তোমার মাঝেে
আমায় আপন করে নাও।

রোদ বৃষ্টি আর ঝড়ের মাঝে
হারিয়ে যায় আমি,
বৃষ্টির মাঝে লুকিয়ে রবো
আড়ালে রেখ তুমি। 


বৃষ্টির মাঝে ভিজবো আমি
মনে ছিল বড় আশা
তাই কবিতার নাম দিয়েছি
বৃষ্টি ভেজা ভালবাসা।

প্রথম কবিতা

প্রথম কবিতা 

শান্তি



একা একা চলি আমি
পায়না কারো দেখা,
কলেজেতে পড়ি আমি
আমি বড় একা।


রাস্তা দিয়ে হেটে আমি
যাচ্ছি কলেজে,
দারুন একটি মিষ্টি ছেলে 
পড়লো নলেজে।


এক পলকের প্রথম দেখায়
লাগলো তারে ভালো,
হঠাৎ তখন এই মনেতে
ফুটলো প্রেমের আলো।


প্রতিদিনই দেখি তাকে
থাকি শুধু চেয়ে,
নতুন রূপে সাজবো তারি
ভালবাসা পেয়ে।


কেমন করে বলবো তারে
কত ভালো লাগে,
কোথায় তুমি ছিলে বলো
দেখিনি কেন আগে।


কলেজেতে পড়ি আমি
নামটি আমার আশা,
কেমন করে বলবো তুমি
আমার ভালবাসা।


দুর খেকে তায় দেখি তোমায়
দুটি নয়ন ভরে,
তোমায় আমি বেসেছি ভালো
পাবো কি আপন করে।


এই হৃদয়ে আছো তুমি 
থাকো জনম ধরে,
 হারিয়ে যেতে দেবনা তোমায় 
রাখবো যতন করে।


এই হৃদয়ে ভেসে ওঠে
তার ছবিটা
তাকে নিয়ে লিখেছি আমি
প্রথম কবিতা।

কাঁদবে অবশেষে

কাঁদবে অবশেষে

                    শান্তি





মনটা তুমি দিওনা ছেলে
কারো হাতে তুলে,
সারাটি জিবন কাঁদবে তুমি
ভাসবে চোখের জলে।


প্রেমের পথে পা বাড়িয়ে
করোনা তুমি ভূল,
সারাটি জিবন দিওনা তুমি
ভুলেরি মাশুল।


একবার যদি হারিয়ে যায় 
ছেলেটি তোমার মন,
জিবন তোমার নিঃশেষ হবে
বল কিতা প্রয়োজন?


তুমি বড় মিষ্টি ছেলে
ফোটা রঙ্গিন ফুল,
জেনে শুনে তায় ছেলেটি
করোনা কোন ভুল।


মনটা তুমি দিওনা ছেলে
ভালবাসার ছলে,
অবশেষে হায় কাঁদবে তুমি
ভাসবে চোখের জলে।


ডিজিটাল বাংলার নারী

ডিজিটাল বাংলার নারী

                          শান্তি




পর্দা ছেড়ে লজ্জা ভেঙ্গে
চলছে দেশের নারী,
তাদের নামে করতে হবে
১৪৪ ধারা জারী।

জিন্স প্যান্ট পরে বেড়ায় ঘুরে
পুরুষের রূপ নিয়ে,
কে বলে সে বাংলার নারী
কে বলে সে মেয়ে।

ছোট পোশাক পরে তারা
দেশ বিদেশে ঘুরে,
কোন কথা বললে আবার 
পুরুষের দোষ ধরে।

ডিজিটাল হলো বাংলার নারী
কাটলো মাথার কেশ,
পুরুষেরা বলে নারী তোমায়
দেখতে লাগে বেশ।

ডিজিটাল বাংলার নারী তুমি
উপরে ফিট-ফাট,
সব পুরুষে চায়যে তোমায়
মধ্যে সদর ঘাট।

 ডিজিটাল বাংলাদেশ আমার
ডিজিটাল বাংলার নারী,
জিন্স টি-শার্ট পরো তুমি
পরোনা কেন শাড়ী?

লাল লিপস্টিক ঠোটে তোমার
বেড়াও পুরুষ নিয়ে,
কেমন করে ভাববো আমি 
তুমি বাংলার মেয়ে।

ডিজিটাল হলো বাংলার নারী
ডিজিটাল হলো দেশ,
ডিজিটাল বাংলার নারী তোমায়
দেখতে লাগে বেশ।

ডিজিটাল বাংলার নারী ‍তুমি,
ছাড়লে পরনের শাড়ি,
এই তো আমার বাংলার মেয়েে
এইতো বাংলার নারী।


Tuesday, 14 February 2017

মা তুমি আজ অনেক দুরে

মা তুমি আজ অনেক দুরে

শান্তি

 


আর কতদিন ভিজবে দুচোখ থাকব আমি একা
এই জীবনে পাবকি মা আমি তোমার দেখা।

শিশুকালে মাগো তোমার ছিলাম যখন কোলে
কত আদর করতে মাগো তোমার মনটা খুলে।

কষ্ট যখন দিতাম তোমায় দুষ্টু মেয়ের ছলে
মাগো তোমার ওই দুটি চোখ ভিজতো চোখের জলে।

মাগো তুমি কষ্ট করে বড় করেছো আমায়
বিনিময়ে মা বল আমি কি দিয়েছি তোমায়।


দিয়েছি তোমায় কষ্ট মাগো তুুমি দিয়েছিা আশা
তোমার বুকে রেখেছি মাথা পেয়েছি ভালবাসা।

মাগো তোমায় দেখতে আমার বড় ইচ্ছা করে
কেমন করে দেখবো তোমায় আমি যে বহুদুরে।

মাগো তোমার ওই সোনামুখ দেখতে নাহি পায়
ইচ্ছে করে তোমার কাছে ছুটে চলে যায়।

কেমন করে থাকব ভুলে তুমি আমার মা
দুর থেকে তাই ডাকি তোমায় মা মা মা।


মা তুমি আজ বহুদুরে দেখতে তোমায় পায়না
মাগো তোমায় মনে পড়ে আর তো দেরি সয়না।

জানিনা মা কবে আমি পাবো তোমার দেখা 
থাকতে আর লাগেনা ভালো আমার একা একা।

আর কত দিন ভিজবে দুচোখ থাকব তোমায় ছেড়ে
থাকতে বড় কষ্ট লাগে দুচোখে অশ্রু ঝরে।

কি নিয়ে মা যাবো আমি বল তোমার কাছে
কেমন করে থাকব মাগো আমি তোমার পাশে।

তোমায় ছেড়ে একা যখন এলাম আমি চলে
কি জানি মা কি বলতে কিযে এলাম বলে।

তোমায় ছেড়ে মনে হয় মা যাবো আমি মরে
মা তুমি আজ আমার থেকে আছো অনেক দুরে।

দেখিনি আমি আগে

দেখিনি আমি আগে

শান্তি




আজকে খুশির রং লেগেছে 
১৪-ই ফেব্রুয়ারী,
আমাকে যে ফুল দিবে না
তার সাথে আজ আড়ি।


আড়ি, আড়ি, আড়ি 
তোমার সাথে আড়ি,
ফুল যদি হায় না দাও তুমি
ফিরবো না আজ বাড়ি।


সব প্রেমিক ফুল নিয়ে আজ
দেয় যে প্রেমিকাকে,
পথ চেয়ে রয় ফূল দেবে কেউ
আজকে এই আমাকে।


ফুলের গন্ধে মন ভরে যায়
মনে আশা জাগে,
তোমার ফুল নিবো না আমি
দেখিনি তোমায় আগে।

১৪ ফেব্রুয়ারী (ভালবাসা দিবস)





১৪ ফেব্রুয়ারী (ভালবাসা দিবস)         

    শান্তি





একটি বছর পরে এলো
ভালবাসা দিবস ১৪ ফেব্রুয়ারী,
ভালবাসা আমায় দাওনি তুমি
তোমার সাথে আড়ি।

সবাই কত ফুল নিয়ে যায়
প্রেমিকাকে দিবে,
আমায় কেন দাওনা গো ফুল
ভুলে গেছ কি তবে।

এইনা ভালবাসা দিবস 
সবার জীবনে আসে,
ওই রাঙা .ঠোট আমায় দেখে
মিটমিটিয়ে হাসে।

ফুলে ফুলে ঘেরা যে আজ
সবার হৃদয় খানি,
আমায় তুমি বাসনা ভাল
সেতো আমি জানি।

ফোন করেছি আজকে তোমায়
আমি অনেক বার,
শুধু বলে একটু পরে ডায়াল করুন
আবার।

এই কি তোমার ভালবাসা
প্রেমের উপহার,
ফুল আমাকে দাওনি তুমি 
 তোমায় মিস করেছি বার বার।

সবার প্রেমিক ফুল হাতে হায়
অপেক্ষাতে রয়,
একা একা সময় কাটে
প্রাণে নাহি সয়।

১৪ ফেব্রুয়ারী তুমি 
তুমি বড় বাজে,
সবার প্রেমিক কাছে আসেে
আমার প্রেমিক আসে নাযে।
 

নীল আকাশের চাঁদ

নীল আকাশের চাঁদ  

শান্তি

 

নীল আকাশের চাঁদ তুমি
তুমি চাঁদের কিরণ,
আমার জীবনের আশা তুুমি 
তুমিই আমার মরণ।


নীল আকাশের চাঁদ তুমি 
তুমি চাঁদের হাসি,
তোমার জন্য মরব আমি
পরবো প্রেমের ফাসি।

নীল আকাশের চাঁদ তুমি  
তুমি চাঁদের আলো,
তোমার মাঝে রব আমি
বাসবো তোমায় ভালো। 

নীল আকাশের চাঁদ তুমি 
তুমি চাঁদের আশা,
তুমিই আমার জীবন সাথি
তুমিই ভালবাসা।

নীল আকাশের চাঁদ তুমি  
তমি আমার মন,
এই জীবনে সাথি তোমার
বড়ই প্রয়োজন।

নীল আকাশের চাঁদ তুমি  
তুমি পাথির ডানা,
তোমার বুকে আছে আমার
ভালবাসার ঠিকানা।

ফোনটি তোমার বাজে!


ফোনটি তোমার বাজে

শান্তি


অনেক সময় বন্ধু তোমায়
ট্রাই করছি ফোনে,
 কিছু কথা বলবো আমি
বন্ধু তোমার সনে।

বন্ধু তুমি ব্যাস্ত মানুষ 
ফোনটি নাহি ধরো,
জানিনা হায় ফোনের মধ্যে 
কি জানি কি করো।

এমন ফোন দেখিনি কোথাও 
সারাদিন থাকে বিজি,
এবার ফোন দেখলে বিজি 
আনবো ডেকে কাজী।

এত কথা বললে ফোনে 
মাথা হবে নষ্ট,
ফোনটি তোমার থাকলে বিজি 
মনে লাগে কষ্ট।

ফোন করলে বিজি দেখায় 
মন বসেনা কাজে,
বন্ধু তুমি মিষ্টি ছেলে 
ফোনটি তোমার বাজে।


তোমার মনের ঘরে

  তোমার মনের ঘরে

                  শান্তি


মা বাবাকে ছেড়ে এলাম
তোমার মনের ঘরে,
দুজন দুজনকে নিলাম মোরা
অনেক আপন করে।

তুমি আমার স্বামী ওগো
আমি তোমার বউ,
তোমার মনের ঘরে থাকবো আমি
জানবে না তা কেউ।

  ছোট্ট একটা সাজাবো বাসর
জলবে কত আলো,
তোমায় আমি করবো আপন
বাসবো তোমায় ভালো।

  সেই বাসরে থাকবো আমি
সাজবো অপরূপে,
সেদিন থেকে জীবন তোমায়
দেব আমি সপে।

ছোট্ট একটা বাসর তোমার
ছোট্ট একটা ঘর,
সেই ঘরেতে থাকবো দুজন
কেউ হবোনা পর।

 তুমি আমার ভালবাসা
তুমি আমার সাথি,
তোমার আমার প্রেমের ঘরে
জ্বলবে প্রেমের বাতি।

সেই প্রেমেরই মিষ্টি আলো
ঝরবে তোমার মুখে,
তোমার বুকে মাথা রেখে
থাকবো আমি সুখে।

তোমার মনের ছোট্ট ঘরে
থাকবো যখন আমি,
তোমার বুকে আপন করে
রেখ আমায় তুমি।